ব্রাজিলে পা রেখে কার্লো আনচেলত্তি যা বললেন, সেটাই তো চাওয়া ছিল ব্রাজিলিয়ানদের! ২০০২ সালের পর আর বিশ্বকাপ জেতেনি রেকর্ড পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। মাঝখানে পেরিয়ে গেছে দীর্ঘ তেইশ বছর। এই সময় ব্রাজিল একটিবারও ফাইনালে উঠতে পারেনি। যা ব্রাজিলিয়ানদের কাছে বড় হতাশার। সেই হতাশা কাটিয়ে উঠতেই কার্লো আনচেলত
ব্রাজিলে অবশেষে চলেই গেলেন কার্লো আনচেলত্তি। দেশটির ফুটবল দলের প্রধান কোচ হিসেবে এরই মধ্যে দায়িত্ব শুরু করেছেন। যে হোটেলে আপাতত তিনি থাকছেন, সেটার পেছনে প্রত্যেকদিন গুনতে হবে প্রায় ১ লাখ টাকা।
চোট যেন নেইমারের নিত্যসঙ্গী। ক্যারিয়ারে মাঠে যতটুকু খেলেছেন, তার চেয়ে বেশি যে চোট খেলছে তাঁর সঙ্গে। আন্তর্জাতিক ফুটবলেও তাঁর ফেরার অপেক্ষা তাই বাড়ছে। সদ্য কোচ হয়ে আসা কার্লো আনচেলত্তির ব্রাজিল দলে জায়গা হয়নি নেইমারের।
গতকাল রাতে রিও ডি জেনেইরোতে পৌঁছেই রঙিন সংবর্ধনা পেলেন কার্লো আনচেলত্তি। রিয়াল মাদ্রিদের দায়িত্ব ছাড়ার পরই বদলে গেল ইতালিয়ান কোচের খোলসও! তাঁর পরনে শোভা পাচ্ছে এখন ব্রাজিল ফুটবল দলের জার্সি-টুপি-কোট।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যু গতকাল হয়ে যায় কার্লো আনচেলত্তি-লুকা মদরিচময়। কারণ, এই দুজনকে আর যে কখনো দেখা যাবে না রিয়াল মাদ্রিদের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। ভক্ত-সমর্থকেরাও তাঁদের বিদায়ে হয়ে পড়েছেন আবেগপ্রবণ।
আলোচনায় আসতেই যেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র বেশি পছন্দ করেন। কখনো সৌদি আরবের ক্লাবে যাওয়ার কথা শোনা যায়; কখনো নিজের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদেই এমন কিছু করে বসেন, যেটা নিয়ে অনেক দিন ধরে চলে আলাপ-আলোচনা।
ব্যাপক চেষ্টার পর এডনাল্ডো রদ্রিগেজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাই কার্লো আনচেলত্তিকে কোচ হিসেবে পেয়েছে ব্রাজিল। সেই সুখবরের সপ্তাহ না পেরোতেই দুঃসংবাদ। ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) সভাপতি এডনাল্ডোসহ বর্তমান বোর্ডকে সরিয়ে দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন রিও দে জেনেইরোর একটি আদালত।
দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে ব্রাজিল ফুটবল দল। ২০০২ সালে পঞ্চম বিশ্বকাপ জয়ের পর আর কখনো ফাইনালেই উঠতে পারেনি সেলেসাওরা। হেক্সা মিশনের লক্ষ্যে নেমে কোয়ার্টার ফাইনাল-সেমিফাইনালেই থেমে যাচ্ছে ব্রাজিলের পথচলা।
বিদেশি কোচ নিয়ে কোনো দল কখনো ফিফা বিশ্বকাপ জিততে পারেনি। এই তথ্যটা ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) নিশ্চয়ই অজানা নয়। অপ্রিয় এই সত্যটা জানার পরও ব্রাজিল কেন কার্লো আনচেলত্তিকে নিয়ে দিল—এ এক বড় প্রশ্ন।
ব্রাজিলের কোচ হিসেবে কাজ কার্লো আনচেলত্তির এখনো শুরু হয়নি। তবে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) গত রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে নিয়োগের কথা জানিয়েছে। ইতালিয়ান কোচের সঙ্গে সিবিএফের চুক্তিটা ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত।
ভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রাফিনিয়া-নেইমারদের নতুন কোচ কে? এই প্রশ্নে শেষ হয়ে আসছে অপেক্ষার পালা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে নাম ঘোষণা করতে পারে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
বার্সেলোনা না ইন্টার মিলান—সেমিফাইনালের বাধা উতরে কে উঠবে ফাইনালে। বাজির দরে বার্সেলোনা ফেবারিট। উইলিয়াম হিল কিংবা বেটএমজিএম—দুই বাজিকর প্রতিষ্ঠানে বাজির দরে ইন্টারের চেয়ে ঢের এগিয়ে বার্সেলোনা...
ব্রাজিলের প্রধান কোচের পদ শূন্য হওয়ার পরই বারবার চলে আসছে কার্লো আনচেলত্তির নাম। একবার ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন না তো মুহূর্তে শোনা যায় উল্টো সংবাদ। এবার এই নাটকে এল নতুন এক মোড়।
দরিভাল জুনিয়র বরখাস্ত হওয়াতে ব্রাজিলের প্রধান কোচের পদ শূন্য হয়ে পড়ে। ব্রাজিল তাই হন্যে হয়ে খুঁজছে কোচ। সেই আলোচনায় বারবার চলে আসছে কার্লো আনচেলত্তির নাম। আনচেলত্তির ব্রাজিলে আসা নিয়ে শোনা যাচ্ছে লুকোচুরির খেলা।
নতুন কোচ নিয়োগ নিয়ে ঝক্কির মধ্যে আছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। এর মধ্যে যোগ হলো নতুন বিতর্ক। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের জন্য ব্রাজিল জাতীয় দলের সম্ভাব্য নতুন অ্যাওয়ে জার্সির একটি ছবি ফাঁস হওয়ার পর দেশটিতে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। এ বিতর্ক শুধু তাদের ক্রীড়াঙ্গনে নয়, ছড়িয়ে পড়েছে ব্রাজিলের রাজনৈতিক
কোপা দেল রের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের হারে কিছুটা খুশি হওয়ার কথা ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশনও (সিবিএফ)। দুঃসময় পার করা ব্রাজিলের ডাগআউটে প্রথম পছন্দ এখন কোচ কার্লো আনচেলত্তি। রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত এ ইতালিয়ান কোচের চুক্তি রয়েছে। কিন্তু শিরোপাহীন মৌসুম কাটানোর আশঙ্কা জেগেছে লস
ইউরোপে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন ব্রাজিলের ফুটবলাররা। জাতীয় দলের হয়ে মাঠে নামলেই খেই হারাচ্ছেন তাঁরা। লম্বা সময় ধরে সাফল্য নেই পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের। এমন পরিস্থিতিতে ফুটবলারদের চেয়েও ডাগআউটে একজন ভালো কোচের অনুভবই বেশি করছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। তিতের পর গত তিন বছরে তিনজন কোচ বদল...